Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

Title
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে জানা জরুরী,আসুন নিজে সচেতন হই,অন্যকে সচেতন করি।
Details

করোনার ঝুঁকি এড়ানোর ১৪ উপায়: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) দ্বারা ঘোষিত করোনাভাইরাস সুরক্ষা টিপসগুলো, ভ্রমণ এড়ানো প্রথমত, কাশি, জ্বর, সর্দি বা হাঁচির মতো সমস্যা থাকে তবে যেকোনো ধরনের ভ্রমণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। জনবহুল এলাকা এড়িয়ে চলুন এমনও হতে পারে যে কোনো ব্যক্তির মধ্যে করোনা ভাইরাসের কোনো লক্ষণ নেই, সে স্বাভাবিক কিন্তু, তার মধ্যেও এই রোগের জীবাণু থাকতে পারে। কারণ এই সংক্রমণটি রোগীর মধ্যে ফুটে ওঠে ১৪ দিনের মধ্যে। সুতরাং, জনবহুল জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে কারণ কেউই জানেন না যে কার মধ্যে এই ভাইরাসটি আছে এবং আপনাকে সংক্রমিত করতে পারে। নিজের চিকিৎসা করান আপনি যদি করোনা ভাইরাস সংক্রামিত দেশ থেকে আসেন এবং ফ্লু-এর লক্ষণ ও শ্বাস নিতে অসুবিধা হয় তবে, অবিলম্বে চিকিৎসকের সাহায্য নিতে হবে। দূরত্ব বজায় রাখুন যাদের ফ্লু বা  সর্দির লক্ষণ  রয়েছে তাদের  থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কোনো ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলার সময় ০.৫ মি  থেকে ২ মি দূরত্ব বজায়  রেখে কথা  বলতে হবে। হাত পরিষ্কার রাখুন কমপক্ষে ২০  সেকেন্ড ধরে সাবান এবং পানি বা হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে ঘন ঘন হাত  ধুতে হবে। ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে হবে। 

প্রতিদিন আপনার বাড়ির চারপাশ,  টেবিল, টয়লেট, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, সুইচ ও  স্টেশনারি জিনিস পরিষ্কার করার জন্য জীবাণুনাশক ব্যবহার করতে হবে। সংক্রামিত হাত দিয়ে  চোখ স্পর্শ করবেন না যখন  কোনো সংক্রামিত ব্যক্তি  কোনো মাস্ক ছাড়াই হাঁচি  দেয় বা কাশি হয়, তখন প্যাথোজেনগুলো ফোঁটা আকারে  বেরিয়ে আসে এবং  চেয়ার বা  টেবিলের মতো জিনিসগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।  অন্য কোনো ব্যক্তি যখন  সেই জিনিসগুলোকে স্পর্শ করে এবং  সেই হাত দিয়ে তার চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করে, তখন  রোগের জীবাণুগুলো এর মাধ্যমে  দেহের অভ্যন্তরে  প্রবেশ করে এবং তাকে সংক্রামিত করে। প্যাথোজেন জিনিসগুলিতে  প্রায় ৪৮ ঘণ্টা  বেঁচে থাকতে পারে। বয়স্কদের বিশেষ যত নিতে  হবে।  কারন  রোগ  প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল থাকে যার কারণে বৃদ্ধ ও পরিবারের অসুস্থ সদস্যদের বিশেষ যত্ন  নেয়ার পরামর্শ দেয়া  হচ্ছে। মুখ ও নাক ঢেকে রাখুন আপনার যদি ফ্লু-এর মতো লক্ষণ থাকে এবং কাশি বা ঘন ঘন হাঁচি হয় তবে সর্বদা  টিস্যু ব্যবহার করুণ এবং ব্যবহারের সাথে সাথেই এটি ত্যাগ করুন। আর, সাবান ও পানিতে হাত ধুয়ে নিন। মাস্ক স্পর্শ করবেন না আপনি যদি মুখ এবং নাক ঢাকতে মাস্ক পরে থাকেন তবে একবার এটি পরে যাওয়ার পরে খালি হাতে এটিকে স্পর্শ করবেন না। এছাড়া, মাস্কটি ব্যবহারের পরে এটি নিরাপদে সরিয়ে ফেলুন বা একবার ব্যবহারের পর তা বাতিল করুন। সঙ্গে সঙ্গে হাত ধুয়ে  ফেলুন। এক্সট্রা মাস্ক বহন করুন কাশি বা হাঁচির মাধ্যমে ভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে এমন আশঙ্কা সম্পর্কে অনেকেই সিরিয়াস নয়। যদি আপনি এমন কাউকে  দেখেন যার মধ্যে ফ্লু জাতীয় লক্ষণ আছে তবে তার মুখ ঢাকতে তাকে এক্সট্রা মাস্কটি দিন। কাঁচা খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন কেবলমাত্র সঠিকভাবে রান্না করা খাবার খান এবং রান্না না করা বা অর্ধেক রান্না করা খাবার বা   মাংস জাতীয় খাবার এড়ানো উচিত।

এমনকি, আপনি যদি কাঁচা মাংস বা মৃত  প্রাণীর  কোনো অংশ স্পর্শ করেন তবে অবিলম্বে হাত ধুয়ে  ফেলুন। যেখানে সেখানে থুথু ফেলবেন না। আপনি যখন জনসাধারণের মাঝে থাকবেন তখন যেখানে সেখানে থুতু  ফেলা এড়ান। কারণ এর মাধ্যমে কেউ সংক্রামিত হতে পারে। প্রাণীদে সঙ্গে কাছাকাছি হওয়া এড়াতে হবে, খামার বা পশুর বাজারে বা যেখানে পশু কাটা করা হয় সেখানে যাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়া জীবি প্রাণী অসুস্থ তাদের সাথে সংস্পর্শ এড়িয়ে চলতে হবে।

Attachments
Image
Publish Date
04/04/2020
Archieve Date
29/10/2020